আওয়ামী বর্বরতা

 

জননেত্রী, আল্লার ওয়াস্তে ছাত্রলীগ সামলান...

লিখেছেন মূর্তালা রামাত (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০০৯-০১-০১ ১৭:৩৮)
ক্যাটেগরী: |
নির্বাচনে জিততে না জিততেই তাণ্ডব শুরু করেছে আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ। দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়য়র হল দখল করে প্রতিদ্বন্দী ছাত্র সংগঠনের নেতা কর্মীদের মারধোরের অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। স্বয়ং শেখ হাসিনার নির্দেশের পরও তারা থামছে না।নির্বাচনের অনেক আগেই আমি আমার একটি লেখায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের আগাম ওদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের কথা লিখেছিলাম। নির্বাচনে জয়ী হতে না হতেই এবার তারা আরো বেপরোয়া হয়ে উঠেছে-

নির্বাচনের দিন আমি সারাটাসময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কাটিয়েছিলাম। আমার ভোট কেন্দ্র ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের ফলাফল ঘোষণা করা হতে না হতেই ছাত্রলীগের একদল কর্মী জহুরুল হক হলের গেটে তালা মেরে দিলো। তাদের আরেকটি গ্রুপকে দেখলাম অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হলের মূল গেটে অবস্থান নিয়ে দাঁড়িয়ে গেলো! যারা দিন বদলের আশায় আওয়ামী লীগকে ভোট দেয়েছিলো তাদের জন্য এ দৃশ্য ছিলো পুরোপুরি হতাশার।ছাত্র সংগঠন গুলোর এমন আচরণ নতুন কিছু নয়। ৯০ এর নির্বাচনের পর ঢাবির কিছু হল ছাত্রদল এবং কিছু হল ছাত্রলীগের দখলে ছিলো। মেয়াদের শেষ দিকে এসে বিএনপির ছাত্রসংগঠন ছাত্রদল বিশ্ববিদ্যালয়ের সবগুলো হল দখল করে নেয়। ১৯৯৬ সালে নির্বাচিত হয়েই ছাত্রলীগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে একছত্র আধিপত্য বিস্তার করে। ২০০১ এর নির্বাচনের পরপরই ছাত্রলীগকে বিতাড়িত করে ছাত্রদল আবার হলগুলো পুর্ণদখল করে নেয়। দু পক্ষই তাদের সময়ে পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। বিএনপির শেষ মেয়াদে ছাত্রদলের সাথে যোগ দেয় ছাত্রশিবির।ছাত্র সংগঠনগুলোর সন্ত্রাসী কার্যকলাপের মাশুল গুনতে হয়েছে দল গুলোকে। ২০০১ এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের গো হারার পেছনে ছাত্রলীগের দায় অনেক। ছাত্র রাজনীতিকে ব্যবসা বানিয়ে দুর্নীতির শিরোমণি বনে যাওয়া ছাত্রদলের নেতাদের কল্যাণে বিএনপির দশাও এবার তথৈবচ। ছাত্র শিবিরের জনৈক কর্মী কর্তৃক মুক্তিযোদ্ধার লাঞ্ছিত হওয়ার মাশুল দিচ্ছে জামায়াত ইসলামী। ছাত্র সংগঠনগুলোর লাগাম টেনে না ধরলে কী বিপর্যয় হতে পারে তার জ্বলন্ত প্রমাণতো এগুলোই।তাই আওয়ামী লীগকে জনপ্রিয়তা নিয়ে টিকে থাকতে হলে অবশ্যই ছাত্রলীগকে সামলাতে হবে। শেখ হাসিনা আদেশ পেয়েও তাদের লুটপাট থামছে না । যারা আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা এনে দিয়েছে তাদের জন্য এটা খুবই শঙ্কার সংবাদ। এর অর্থ হলো- যে লাউ সেই কদু। দেশ আবার সেই ১৯৯৬ সালে ফিরে যেতে চলেছে। কিন্তু আমরা কেউই আর পেছনে ফিরতে চাই না।মাননীয় জননেত্রী দিন বদলের যে ওয়াদা আপনি করেছেন তা রাখতে না পারলে আগামীতে আপনার হার অনিবার্য। আর আমরা জানি যে আওয়ামী লীগ যখন হারে পুরো দেশ নিয়েই হারে। তাই দেশের স্বার্থেই আল্লার ওয়াস্তে এখনই ছাত্রলীগ সামলান, দিন বদলান। প্রয়োজনে কঠোর হোন।
murtala31@gmail.com

 আপনার মা-বোন কে আওয়ামি ছাত্রলীগ থেকে সাবধান

Quantcast

শহীদ মিনারে ফুল দিতে আসা পুরনো ঢাকার এক কলেজ ছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করার পর পিটিয়ে রক্তাক্ত করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ কর্মীরা। এমনকি তার সঙ্গে থাকা অভিভাবকদের আটকে রেখে পেটানো হয় হকিস্টিক, রড ও লাঠি দিয়ে। ২১ ফেব্রুয়ারী দুপুর আড়াইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক আআমস আরেফিন সিদ্দিকের বাসভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে আসার সময় টিএসসি’র সামনে পুরনো ঢাকার এক ছাত্রীকে কটূক্তি করে ছাত্রলীগের মাস্টারদা সূর্যসেন হল, হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল ও কবি জসীমউদ্‌দীন হলের নেতাকর্মীরা। তার সঙ্গে থাকা অভিভাবকরা এর প্রতিবাদ করেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির বাসভবনের সামনে ছাত্রলীগ কর্মীরা তাদের গতিরোধ করে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করে। এক পর্যায়ে ওই ছাত্রীর ওড়না ধরে টান দেয় এক ছাত্রলীগ কর্মী। ওই ছাত্রী ছাত্রলীগ কর্মীকে থাপ্পড় মারেন। এসময় ছাত্রীর সঙ্গে থাকা অভিভাবকরা ও ছাত্রলীগ কর্মীরা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন। একপর্যায়ে ছাত্রলীগের কর্মীরা তাদের আটকে রেখে হল থেকে হকিস্টিক ও লাঠি নিয়ে এসে ওই ছাত্রী ও তার অভিভাবকদের পিটিয়ে রক্তাক্ত করে। সংঘর্ষে ওই ছাত্রীসহ পাঁচজন ও ছাত্রলীগের কবি জসীমউদ্‌দীন হলের কর্মী সেতু ও হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হলের কর্মী বিপস্নবসহ আরও একজন আহত হয়েছে। এ ঘটনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে উপসি’ত হাজারো দর্শনার্থী হতভম্ব হয়ে পড়েন। এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, একটি মেয়েকে যেভাবে পেটানো হয়েছে তা বর্ণনা করাও অসম্ভব। ছাত্রলীগের সবার হাতে অস্ত্র থাকায় কেউ ফেরাতে আসেনি। পুলিশদেরও খুঁজে পাওয়া যায়নি।

সখীপুরে কিশোরীকে ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার ১

শেয়ার করুন:                   Facebook


স্টাফ রিপোর্টার, টাঙ্গাইল থেকে: টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলায় এক 
কিশোরীকে ধর্ষণ করেছে ছাত্রলীগ নেতা। ধর্ষণের দৃশ্য ভিডিওতে
ধারণ করে উল্লাস প্রকাশ করেছে সে।
এ বিষয়ে ধর্ষিতা মামলা করলেও তার পুরো পরিবার ভুগছে

নিরাপত্তাহীনতায়। আসামিরা প্রতিনিয়তই হুমকি দিচ্ছে তাদের হত্যা
করার। এ ঘটনায় পুলিশ আকাশ নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে।
তদন্ত কর্মকর্তা ও সখীপুর থানার এস আই মিজানুর রহমান জানান, সখীপুর

পৌর এলাকার কাহারতা গ্রামের ওই মেয়েটি উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে 
নবম শ্রেণীতে পড়ে। গত ৫ই জুলাই দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বাড়ি থেকে
সখীপুর বাজারে আসে খাতা কেনার জন্য। বাড়ি ফেরার সময় উপজেলা
ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক হাবিবুল্লাহ ইতিহাস ওরফে হাবিব, ছাত্রলীগ নেতা
আরিফ, সখীপুর উপজেলা চেয়ারম্যান শওকত সিকদারের ভাগ্নে বাবুল ও
তার নাতি আকাশ মোটরসাইকেলযোগে সখীপুর হাজিপাড়ায় আলমগীর হোসেন 
নামের এক ব্যক্তির মালিকানাধীন একটি ছাত্রাবাসে নিয়ে যায় তাকে।
পরে উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক হাবিবুল্লাহ ইতিহাস তাকে ধর্ষণ করে। 
এ সময় তার সহযোগী
রা ধর্ষণের চিত্র ভিডিওতে ধারণ করে। পরে আরেকজন ধর্ষণ করতে গেলে সে 
দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। তার ডাক-চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে
এলে ধর্ষণকারী ও তার সহযোগীরা পিছু হটে যায়। এ ঘটনায় ধর্ষিতা বাদী হয়ে 
পরের দিন ৬ই জুলাই সখীপুর থানায় হাবিব, আরিফ, বাবুল ও আকাশকে
আসামি করে মামলা দায়ের করলে পুলিশ আকাশ নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে।
মামলা দায়েরের পর থেকে তা তুলে নেয়ার জন্য আসামিরা ধর্ষিতার পরিবারকে প্রাণে 

মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। এ মামলার আসামি আকাশকে গ্রেপ্তারের পর উপজেলা 
চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শওকত সিকদার থানায় গিয়ে 
আসামিকে ছেড়ে দেয়ার জন্য পুলিশের ওপর চাপ সৃষ্টি ও অশোভন আচরণ করেন।
সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা মোজাম্মেল হক বলেন, আসামি ধরতে সর্বাত্মক চেষ্টা

চালিয়ে যাচ্ছি। জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইসতিয়াক আহমেদ রাজিব বলেন, 
এ ধরনের ঘটনার কথা শুনেছি। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। ঘটনা যদি সত্য হয় তবে সাংগঠনিকভাবে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ধর্ষিতার ভাই ফারুক আহমেদ
বলেন, মামলা তুলে নেয়ার জন্য প্রতিনিয়তই আমাদের হুমকি দেয়া হচ্ছে।

সূত্র মানবজমিন


গ্রেফতারের আগে বঙ্গবন্ধু ২৭ মার্চ হরতাল ডেকেছিলেন

আমার দেশ, Fri 26 Mar 2010
sonarbangladesh ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাত প্রায় ১১টায় ঢাকা, রংপুর,

জয়দেবপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে গণহত্যা শুরু করে 
পাকবাহিনী। এদিন দিবাগত রাত প্রায় ১টা ১০ মিনিটে গ্রেফতার হন আওয়ামী লীগ প্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এর আগে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাত্ করার জন্য আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ নেতারা একে একে যান ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে। এক পর্যায়ে তাজউদ্দীন আহমদ স্বাধীনতার ঘোষণা বঙ্গবন্ধুকে দিয়ে টেপরের্কডে ধারণ করার চেষ্টা চালান। কিন্তু বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি। গ্রেফতার হওয়ার আগে তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন এমন কোনো প্রমাণ ওই সময় প্রকাশিত কোনো পত্রপত্রিকায়ও পাওয়া যায়নি। গ্রেফতারের আগে বঙ্গবন্ধু সর্বশেষ যে বিবৃতি দেন তাতে তিনি পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর গণহত্যার প্রতিবাদে ২৭ মার্চ দেশব্যাপী হরতালের ডাক দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর এ বিবৃতি ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ দৈনিক ইত্তেফাক এবং চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক �পিপলস ভিউ� পত্রিকায় প্রধান খবর হিসেবে প্রকাশিত হয়। দৈনিক ইত্তেফাক ওইদিন �শেখ মুজিব বলেন� এ গণহত্যা বন্ধ কর : ২৭ মার্চ সমগ্র বাংলাদেশে সর্বাত্মক হরতাল� এবং পিপল�স ভিউ �PROTEST AGAINST FIRING ON UNARMED CIVILIAN : MUJIB CALLS FOR GENERAL STRIKE TOMORROW� শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদন দুটি হুবহু প্রকাশ করা হল :
দৈনিক ইত্তেফাক এবং পিপল�স ভিউ পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন�
�শেখ মুজিব বলেন� এ গণহত্যা বন্ধ কর
২৭ মার্চ সমগ্র বাংলাদেশে সর্বাত্মক হরতাল
বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে সেনাবাহিনী কর্তৃক ব্যাপক গণহত্যার প্রতিবাদে আওয়ামী লীগ প্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আগামীকাল (রবিবার) সমগ্র বাংলাদেশে হরতাল পালনের আহ্বান জানাইয়াছেন। গতকাল (বৃহস্পতিবার) ঢাকায় প্রদত্ত এক প্রেস বিবৃতিতে শেখ মুজিবুর রহমান বলেন, নিরস্ত্র জনগণকে এইভাবে অবাধে গুলি করিয়া হত্যা ও তাহাদের উপর নৃশংস নির্যাতন চালাইতে দেওয়া যাইবে না। সৈয়দপুর, রংপুর, জয়দেবপুর ও চট্টগ্রামে সামরিক বাহিনীর গুলিবর্ষণের নিন্দা করিয়া বেসামরিক জনগণের উপর গুলিবর্ষণ ও নৃশংস নির্যাতন চালান হইতেছে বলিয়া খবর পাওয়া গিয়াছে। পুলিশের ভূমিকাকে সম্পূর্ণরূপে উপেক্ষা করা হইতেছে এবং সেনাবাহিনী ত্রাসের রাজত্ব কায়েম

করিয়াছে। এমন এক সময় এই নৃশংস ঘটনা ঘটিতেছে যখন প্রচণ্ড রাজনৈতিক সঙ্কট নিরসনের ঘোষিত উদ্দেশ্য লইয়া প্রেসিডেন্ট এবং প্রধান সেনাপতিদ্বয় ঢাকায় অবস্থান করিতেছেন। আওয়ামী লীগ প্রধান অবিলম্বে সকল সামরিক তত্পরতা, হত্যা, নৃশংসতা বন্ধের জন্য প্রেসিডেন্টের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, বাংলাদেশের নির্ভীক জনগণ মুক্তির চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জনের জন্য যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করিতে প্রস্তুত। (দৈনিক ইত্তেফাক ২৬ মার্চ শনিবার ১৯৭১)
PROTEST AGAINST FIRING ON UNARMED CIVILIAN
MUJIB CALLS FOR GENERAL
STRIKE TOMORROW
Dacca, March 25 : Sheikh Mujibur Rahman Chief of Awami League today gave a call for a general strike throughout Bangladesh on March 27 as a mark of protest against heavy firing upon the civilian population in Saidpur, Rangpur and Jaidevpur.
In a statement the Awami League Chief declared that, such �atrocities and killing of unarmed people would not go unchallenged.�
He said, I am shocked to hear of the military action in 

Saidpur, Rangpur and Jaidevpur. There are reports of 
heavy firing upon the civilian population and of atrocities
being committed on them. The police are being totally 
by passed while a reign of terror is being unleashed. 
From Chittagong, reports are pouring in of heavy firing... (পিপল�স ভিউ ২৬ মার্চ শনিবার ১৯৭১)
পাঠকের মন্তব্য:
নিউ ইয়র্ক থেকে সফিউল আলম লিখেছেন,
এই দলিলই প্রমাণ করে যে শেখ মুজিব স্বাধীনতার ঘোষণা দেন নি, জিয়াই স্বাধীনতার ঘোষক।
kuwait থেকে hussain লিখেছেন,
While full month of March was stick as non cooperation
moment of bangabandhu against Pakistani administration 
then why need to declare strike on 27th march?
kuwait থেকে hussain লিখেছেন,
razakar lier mian comments khotai ghelo? pokke jainai taai publish hoccenaa buji?
kuwait থেকে hussain লিখেছেন,
hay razakars mian .... if player of out side field score goal
that is not consider as goal or referee from out side field 
gives whistle for goal that also not consider as goal. So 
declares of sadinoter gosak can not established if 
thousand time and thousand years.
kuwait থেকে nurul absar hussain লিখেছেন,
While full month of March was stick as non cooperation 
moment of bangabandhu against Pakistani administration
then why need to declare strike on 27th march? no body
will belive this propaganda of bnp as srory of lier cow 
boy.
kuwait থেকে husaain লিখেছেন,
Independent day of country is 26th march. Serial # 9 
declarers that also in name of bangabandhu by zia can not able to make him the "shadinotar gosak"
If he is goshawk then where is the position of general public whose given slogan in all over the country "ek neter ek desh bangabandhur bangladesh" pindi Na dhka? Dhaka Dhaka> tomar desh desh amaar desh Bangladesh Bangladesh" buttor mukee latti maro Bangladesh shadin khoro"
Any way bnp can not proclaim zia is sadinoter goshawk" 

he has no people verdict to do that as our declaration not considering as declarer. Referee from out side field can not

আওয়ামী ভন্ডামি যার কোন সীমা নেই

আওয়ামী লীগের নির্যাতনের শিকার (Google)
যদি বিরোধী দলের কথা তা-ই হয়, তাহলে এই ফারাক্কা নিয়ে কেন এতকাল আওয়ামী লীগ’কে দোষারুপ করে রাজনীতি করা হলো? একটি বড় দেশ গায়ের জোরে তাদের ইচ্ছে পূরন করে যাচ্ছে, অথচ কেন বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক দল একত্রে এসে বিরুদ্ধচারন করলো না? এর দ্বায়িত্ব থেকে কি বিএনপি নিজেকে বাচাতে পারে? বিএনপি এ’দেশ’কে ১৯ বছর শাষন করেছে। ভারতের এই স্বৈরতান্ত্রিক
ব্যবহারের বিরুদ্ধে বিএনপি’র ১৯ বছরের সাফল্য কি কি, তার বিস্তারিত প্রকাশ করা হউক।
বিএনপি ২০ বারের বেশী ভারতের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে এসেছে। বিএনপি ভারতের এ একতরফা পানি প্রত্যাহারকে কোন ভাবে পুরষ্কৃত করেনি। যেখানে আওয়ামী জঙ্গিরা সেনাবাহীনিকে ধ্বংস, সিমানা ভারতীয়দের হাতে তুলে দেওয়া, বন্দর ব্যবহার এবং ট্রানজিট প্রদানের মাধ্যমে ভারতে পুরষ্কৃত করেছে।
কথাটা ঢাহা মিথ্যা। সত্য তথ্য হচ্ছে, ৭৪ সালের মুজিব-ইন্দিরা চুক্তিতে ছিল ৪৪ হাজার কিউসেক, ৮৪ সালে জিয়াউর রহমানের চুক্তিতে ছিল ২৮ হাজার কিউসেক, আর ৯৬ সালের হাসিনার চুক্তিতে ছিল ৩৩ হাজার কিউসেক। ভুল তথ্য দিয়ে আর কতকাল রাজনীতিবিদ’রা রাজনীতি করবেন এবং জনগনের সমর্থন চাইবেন?
আপনার এ বক্তব্যের পক্ষে কোন নথিপত্র আছে কি? থাকলে দয়া করে দেখাতে পারবেন কি?
রবিন্দ্রনাথ হিন্দু বলে কেবল তারই সব কিছু করতে হবে এমন কথা আছে। নজরুল বাংলাদেশের অন্যতম কবি। তাকে নিয়ে কিছু না করাটা অন্যায় হয়েছে এতে কোন সন্দেহ নেই। তাই বেগম জিয়া এ কথা বলেছেন। হিন্দু হাসিনা তো এর জন্যি রবিকে নিয়ে ফালাফালি করছে এতে কোন সন্দেহ আছে কি?
অবশেষে যে ভারত বাংলাদশের সাথে বিমাতা সুলভ ব্যবহার করছে সে ভারতের সাথে আমাদের ট্রানজিটের কোন প্রয়োজন আদৌ আছে কি? নেপাল ভুটানের সাথে ট্রানজিট দিয়ে বাংলাদেশের যে কোন লাভ হবে না তা অনেক আগে থেকেই আমরা জানি। তাই আমি মনে করি যে ভারতের সাথে কোন ট্রানজিট কিংবা অন্য কোণ সুবিধা দেওয়া উচিৎ নয়। যত দিন ভারত আমাদের সাথে বন্ধুসুলভ আচরন না করবে ততদিন ভারতে কোন সুবিধা দেওয়ার দরকার আছে বলে মনে করি না।

আওয়ামী লীগ ভারতকে দেওয়া ওয়াদাই বাস্তবায়ন করছে,

আওয়ামী লীগ ভারতকে দেওয়া ওয়াদাই বাস্তবায়ন করছে, আওয়ামী লীগ নির্বাচনের আগে ভারতকে যেসব ওয়াদা দিয়েছিল, ক্ষমতায় এসে একে একে তা-ই বাস্তবায়ন করছে। তারা এশিয়ান হাইওয়ের নামে দেশের সার্বভৌমত্ব ভারতের হাতে তুলে দিতে চায়।  ভারত ও মিয়ানমার দেশের সমুদ্রসীমা দখল করছে, অথচ সরকার কিছুই বলছে না। কৌশলে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে ৭২-এর সংবিধানে ফিরে গিয়ে তারা এ দেশে আবারও বাকশাল কায়েমের ষড়যন্ত্র করছে। তাদের দলের নেতা-কর্মীরা সারা দেশে টেন্ডারবাজি, সন্ত্রাস ও দখলের রাজত্ব কায়েম করেছে। আজ জনগণের জানমালের কোনো নিরাপত্তা নেই। 

*****************************************************************************

সফল ছাত্রলীগনেতার সফলতার গল্প

শিবির বিরোধী এই অভিযানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক তানভীর শুধু দিক নির্দেশনাই দিচ্ছে, নিজে একশানে যাচ্ছে না। সে ভাল করেই জানে শিবির এখন চুপচাপ থাকবে কিন্তু সময় সুযোগ পেলে এর চরম প্রতিশোধ নিবে। যারা এখন অভিযানে সরাসরি অংশগ্রহন করছে তাদের নাম ইতিমধ্যে খরচের খাতায় লেখা হয়ে গেছে। এক এক করে সবাই একদিন অপঘাতে মারা যাবে, শিবির এমনই কঠিন এক চীজ। ইতিমধ্যে সকালে শিবিরের এক ক্যাডার তাকে মারার জন্য এসেছিল। হলে এসে তানভীরকে বহিরাগত এক দাঁড়িওয়ালা ছেলে খুঁজতে এসেছিল। হলের আরেক ছাত্র লীগ নেতা তাকে ধরে ফেলে। দুয়েক ঘা দেয়ার পরে ছেলেটি অজ্ঞান হয়ে পড়ে। জ্ঞান ফিরলে ওই ছেলেকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা যায় তানভীরের খোঁজ করছিল ছেলেটি। পরে আবার মার শুরু হয়। ভাগ্য ভাল ওই সময় তানভীর হলে ছিল না। ভোরে কেন্দ্রীয় অফিসে গিয়েছিল। হলে ফেরার পরে এই ঘটনা শুনছে। কেন্দ্রীয় অফিসে প্রবেশের সময় মোবাইল বন্ধ করে রেখেছিল, পরে আর অন করতে খেয়াল হয়নি। মোবাইলে তাকে এই ঘটনা জানানোর চেষ্টা করেছিল হলের নেতারা, কিন্তু মোবাইলে তখন পাওয়া যায়নি। ওই ছেলেকে তানভীরের দেখতে ইচ্ছে করছে। রুমে একটা কাজ সেরে নিচে নেমে দেখে আসবে সেই শিবিরের ক্যাডারকে। শিবিরের কত্ত বড় সাহস! যেখানে সারা দেশে শিবির বিরোধী অভিযান চলছে সেখানে ঢাকা বিশববিদ্যালয়ের মত জায়গায় শিবির তার ক্যাডার পাঠায়! বড় বাড়াবাড়ি করছে এই সন্ত্রাসী সংগঠন। বাংলার মাটিতে তাদের ঠাঁই নাই।
ভাবতে ভাবতেই হলের এক নেতা তানভীরের কাছে এল। ছেলেটার মুখ শুকনা, মনে হয় কোন বিপদ ঘটেছে। নাম নোমান। সেকেন্ড ইয়ারে পড়লেও নোমান হল কমিটির ভাল পদে আছে। যেকোন সময় হল গরম করার তরিকা তার জানা আছে। মারামারি কাটাকাটিতে তার জুড়ি নেই।

নোমানঃ তানভীর ভাই একটা সমস্যা হয়ে গেছে।
তানভীরঃ কী সমস্যা?
নোমানঃ ছেলেটা মারা গেছে।
তানভীরঃ কোন ছেলেটা?
নোমানঃ সকালে শিবিরের যে ক্যাডার আপনাকে মারতে এসেছিল সেই ছেলে।
তানভীরঃ প্যাঁচাল তো লাগিয়ে দিলি, এখন হাই কমান্ডে ফোন করতে হবে। তোদের আসলে মাথা গরম। মাথা ঠান্ডা করে নেতৃত্ব দেয়া শিখ। এখনো সময় আছে। আমি যদি সকালে হলে থাকতাম তাহলে আর 

এই ঘটনা ঘটত না। দুই একটা চড় থাপ্পড় মেরে বিদায় করে দিতাম। এখন দেখি তোর জন্য কী করা যায়।

দশ মিনিট পর তানভীরের হাসি মুখ দেখা গেল।
তানভীরঃ এক কাজ কর, একটু পরে পুলিশ আসছে, ওদেরকে লাশটা দিয়ে দিস। লাশের ব্যবস্থা 

ওরাই করবে। আর পুলিশকে এই টাকাটা দিবি।
বলে ড্রয়ার থেকে দশ হাজার টাকা বের করে নোমানের হাতে তুলে দিল।

নোমান চলে গেল। তানভীরের মুখে বিজয়ের হাসি। এই নোমান ছেলেটাকে সে দশ হাজার টাকার 

বিনিময়ে কিনে ফেলেছে। সামনে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠনের সময় নোমানের মত 
অস্ত্র হাতে রাখা দরকার। এই যে, শিবিরের ক্যাডারকে এমন মার দিয়েছে যে মরেই গেছে। 
ওই ব্যটা আবার 
মুজাহিদ সেজেছে! নোমানের কাছে মার খেয়েই মরে যায় শালা রাজাকারের বাচ্চা।

নোমান জোর করে হাসি দিল। বলল, “ছেলেটা মনে হয় আফগান ফেরত জিহাদী। মরার আগেও 

আপনার নাম উচ্চারন করেছে। রাজাকারেরা দেশটাকে শেষ করে দিল। পোলাপাইনের মাথা খেয়ে দিয়েছে। ওদের টার্গেট থাকে মরার আগ পর্যন্ত ওদের দ্বায়িত্ব পালন করা। ওটাকে ওরা ঈমানী দ্বায়িত্ব মনে করে।”

তানভীরঃ ওর কাছে কোন অস্ত্র পাওয়া গিয়েছে?
নোমানঃ না। সে মনে হয় আপনার অবস্থান বের করতে এসেছিল। ওর কাজ হল আপনার অবস্থান 

তাদের বাহিনীকে জানিয়ে দেয়া। সেই বাহিনী তখন একশনে যাবে। হলে ঢুকার সময়ই তাকে আমি 
ফলো করি। ওর মোবাইল সীজ করি। মোবাইলের কল লিস্টের প্রথমেই আপনার নাম ছিল। সকাল 
আটটা থেকে দশটা পর্যন্ত আপনার মোবাইলে কমপক্ষে দশবার কল করেছিল। ধরে শুরু করি 
সেইরকম মাইর। 
যেহেতু আজ আপনাকে ওরা খুঁজতে এসেছে তাই আজ আর বাইরে বের হবেন না প্লীজ।

তানভীরের ঘাড়ের চুল কিছুক্ষনের জন্য খাড়া হয়ে গেল। কী মারাত্মক কথা। পকেটের পিস্তলটা ঠিকমত আছে কিনা দেখে নিল। যহোক কেন্দীয় অফিসে আজকের মিটিংটা খুব সফল হয়েছে। কেন্দ্রের এক গুরুত্বপূর্ণ পদ পেতে তেমন বড় কোন বাধা নেই। আজ বাইরে না বেরোলেও চলবে।

কিছুক্ষন পরে পুলিশের গাড়ী এল। পুলিশের গাড়ীতে লাশ তোলা হচ্ছে। দূর থেকে তানভীর সবই দেখল। লাশের মুখটা একেবারে থেতলে গেছে। মুখটা দেখে চেনা যায় না এটা মানুষ না কী? ছেলেটার গায়ে পাঞ্জাবী আর প্যান্ট। নিশ্চিত শিবির!

নোমান তানভীরের কাছে আসল, “তানভীর ভাই এই মোবাইলটা আপনার। মানে আপনাকে যে মারতে এসেছিল তার মোবাইল। গনিমতের মাল হিসেবে রাখেন। দারুন সেট N-95। বন্ধ করে রেখেছি। পুলিশকে দেই নাই।”
নোমান তানভীরের উদ্দেশ্যে চোখ টিপল। “আর ভাই আরেকটা কথা পুলিশকে আট হাজারে ম্যানেজ করেছি বাকী দুই হাজার টাকায় পোলাপাইনের জন্য নাস্তা আনতে পাঠিয়েছি”। বলেই নোমান শ্লোগানের সুরে চিৎকার করল, “ধর ধর শিবির ধর, সকাল বিকাল নাস্তা কর”। সাথের ‘পোলাপাইনেরাও’ শ্লোগানে সাড়া দিল। বাংলার প্রতিটি ঘরে যদি এমন ছেলে থাকত! তাহলে দেশটা শিবির মুক্ত হত কত আগে!!

গত মাসে তানভীর এই সেট দুইটা কিনেছিল। একটা গিফট করেছে ছোট ভাই সজীবকে আর আরেকটা হলের আরেক নেতাকে। সজীব তানভীরের চেয়ে দুই বছরের ছোট। সে কোন রাজনীতির সাথে নয়। তাবলীগ করে। বড় ভাল ছেলে। কয়েকদিন আগে বাবার সাথে টঙ্গীর তুরাগের তীরে এসেছিল। আগামীকাল ফিরে যাবে। আজ তার হলে আসার কথা। পিঠাপিঠি দুই ভাই, যেন মানিক-রতন। সজীব বাবা মায়ের সাথে বাড়ীতে থাকে। দুইজন দুইজনকে নাম ধরে ডাকে। ভাবতে ভাবতে শিবির ক্যাডারের মোবাইলটার সুইচ অন করল।

ভাইয়ের কথা ভাবছে এমন সময় বাবার কল এল। বাবা এইবার বিশ্ব ইজতেমায় এসেছে। 

সজীব আর বাবা একসাথেই থেকেছে।
বাবাঃ তানভীর দেখত বাবা, সজীব সেই সকালে তোর খোঁজে তোর ওখানে গিয়েছে এখন পর্যন্ত 

তার কোন খবর পেলাম না। তোর সাথে দেখা হয়েছে? বেচারার এমনিতে জ্বর ছিল। তোর সাথে
দেখা না 
করে বাড়ী যাবে না তাই তোর হলে গিয়েছিল। ওর মোবাইল সকাল থেকে বন্ধ পাচ্ছি।
তানভীরঃ দেখছি আব্বা। আপনি কোন চিন্তা করবেন না।
আরো কিছু কথা বলে তানভীর সজীবের মোবাইলে কল করল। বাম হাতের সেই N-95 

ভাইব্রেশনে কেঁপে উঠল। মনে হচ্ছে তানভীরের সারা শরীর কেঁপে উঠেছে। রিং টোন হচ্ছে 
সূরা ইয়াসীন! এটা সজীবের প্রিয় রিং টোন। কাঁপা হাতে বাম হাতের N-95 সেটটা চোখের সামনে আনার পরে চারিদিক 
অন্ধকার হয়ে গেল। ইনকামিং কলের নাম দেখাচ্ছে ‘TANVIR’। লাশটা তখন মাত্র 
গাড়ীতে তোলা 
হয়েছে। গাড়ী ছেড়ে দিবে। তানভীর দৌড়ে পুলিশের গাড়ীর কাছে এল। লাশের মুখে কাপড়
সরিয়ে দিল। য
দিও লাশটা বিকৃত তবুও তানভীরের কোন সন্দেহ রইল না এ লাশ সজীবের।
তানভীরের পেছনে হলে আনন্দ মিছিল হচ্ছে- ধর ধর শিবির ধর, সকাল বিকাল নাস্তা কর।
মুল লেখাটি এখানে
উৎসর্গঃ ছোটবেলার গৃহশিক্ষক চট্টগ্রাম বিশববিদ্যালয়ের বামপন্থী মেধাবী ছাত্র নেতা সঞ্জয় 

তলাপাত্রকে যিনি দাঁড়ি রাখার সুবাদে ‘শিবির’ সন্দেহে চট্টগ্রাম রেইলস্টেশনে ছাত্রলীগের 
বেদম মার খান, পরে হাসপাতালে মারা যান। ভালবাসা দিবসে ওনার প্রতি ভালবাসা রইল।

BAD NEWS: মঠবাড়িয়ার হিন্দুরা আওয়ামী ...

 মঠবাড়িয়ার হিন্দুরা আওয়ামী লীগের নির্যাতনের শিকার ·

মঠবাড়িয়ার হিন্দুরা আওয়ামী লীগের ...

10 মে 2010 ... মঠবাড়িয়ার হিন্দুরা আওয়ামী লীগের নির্যাতনের শিকার : উদ্দেশ্য জমি দখল, গরু ছাগল ধরে নিয়ে খেয়ে ফেলে. আলাউদ্দিন আরিফ, মঠবাড়িয়া থেকে ফিরে. পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার ...

সরকার গণমাধ্যম সুশীল সমাজ নীরব ...

11 মে 2010 ... সরকার গণমাধ্যম সুশীল সমাজ নীরব : নির্যাতনের শিকার মঠবাড়িয়ার হিন্দুরা. আমাদের যাপিত জীবনের সব অংশই যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বেপরোয়া ও উদ্ধত নেতাকর্মীদের ...
www.amardeshonline.com/pages/details/.../31196 - সঞ্চিত পাতা

এবার আওয়ামী লীগের হাতে সংখ্যালঘু ...

রাজধানী থেকে তৃণমূল : শুধু হিন্দু নয়, অন্য সংখ্যালঘু ধর্মাবলম্বীরাও আওয়ামী লীগের নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। এমনকি রাজধানীর খ্রিস্টান সম্প্রদায় সংখ্যালঘুদের জানমাল ...
আওয়ামী লীগ ও রক্ষী বাহিনীর ...
বিস্ময়ের ব্যাপার হচ্ছে, এসব হত্যাকাণ্ডে রাষ্ট্রশক্তি এবং আওয়ামী লীগের দলীয় শক্তি ... গ্রন্থের উৎসর্গনামায় আওয়ামী ঘাতক বাহিনীর অবর্ণনীয় নির্যাতনের শিকার বাজিতপুরের ...

প্রথম আলো প্রথম আলো - দশমিনায় দলীয় ...

21 মে 2010 ... এসবের প্রতিবাদ করলেই হামলা ও নির্যাতনের শিকার হতে হয়। আমীর হোসেন জানান, এর আগে গলাচিপা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলার চেয়ারম্যান হারুন-অর-রশিদ, সহসভাপতি ও ...

নির্বাচনের পর সংখ্যালঘু নির্যাতন ...

23 এপ্রিল 2010 ... সংবাদ অনুযায়ী বাগেরহাটে তদন্ত কমিশনের কাছে ৭২টি ঘটনায় নির্যাতনের শিকার নর-নারী .... কাজেই আওয়ামী লীগের পান্ডারাই এ কাজ করেছে সংখ্যা লঘুরা বি,এন,পি ভোট দিল কেন এ ..

ভোলায় বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর ...

সূত্র :নির্বাচনের পরদিন ভোলা-৩ আসনে সরকার সমর্থিতদের হাতে আরেকজন ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। ... এসব নির্যাতনের খবর প্রকাশ হওয়ায় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা সাংবাদিকদের হাত কেটে ফেলার হুমকি ... এ সময় রফিক সাদিকে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে সংবাদ পরিবেশন ও বর্তমান কর্মকাণ্ডের ...সরকারের অব্যাহত জুলুম নির্যাতন ...




  • কারণ সরকার তথা আওয়ামী লীগের সোনার ছেলেরাই সরকারের সহযোগিতা আর আশ্রয় প্রশ্রয়েই এই সব ... বিভিন্ন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশ বাহিনীর উপস্থিতিতেই নারীরা নির্যাতনের শিকার ..




  • প্রথম আলো প্রথম আলো - ঢাকায় ...

    তাদের ৮৩ দশমিক ৪ শতাংশের বয়স ১৮ বছরের কম। এসব মেয়েরা যৌনপল্লীতে বিক্রি হওয়ার আগেই যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ...











  • নির্যাতনের শিকার হন শত শত সাংবাদিক ...

    আওয়ামী লীগের সাংবাদিক নির্যাতন নতুন কিছু নয়। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে ১০ সাংবাদিক খুন হন এবং বহু সাংবাদিক হামলা ও নির্যাতনের শিকার হন। ...

    সীতাকুণ্ডের কুমিরা এলাকায় শিপইয়ার্ড দখল

    ডিজিটাল বাংলাদশের নমুনা - Prothom Alo Blog
    জঙ্গি নির্যাতনের শিকার হাসানপুরের কৃষক ফজলুর পায়ে এখনও লোহার রড ঢুকে আছে। তবে বাগমারা  আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকিরুল ইসলাম সান্টু দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, .


    বিশ ভাগ নারী নির্যাতন ও ভিওআইপি ...

    ১৯৯৭-২০০১ পর্যন্ত অর্থাৎ আওয়ামী লীগের শাসনকালে (৯৬ সালের হিসাবটি পাওয়া যায়নি) মোট নির্যাতনের শিকার হয়েছিল ৮ হাজার ৬৯৬ জন। পক্ষান্তরে ২০০২-২০০৬ সাল পর্যন্ত ...
    **************************************************************

    পুলিশের সামনে চারটি শিপইয়ার্ড দখল করে কাঁটাতারের বেড়া সীতাকুণ্ডে সাংসদপুত্রের দখল

     বাংলাভাই স্টাইলে আ’লীগ নেতার নির্যাতন